@সাজেদুর রহিম জোয়ারদার, একটা একটা করে বলি:
১. সংগঠনের একটা কাঠামো থাকে এবং বেশ কিছু নিয়মকানুন থাকে। উবুন্টু বিডি একটা সংগঠন। উবুন্টু বিডি-র কোন সদস্য নিজ উদ্যোগে কোন অনুষ্ঠান করলে সে করতেই পারে। সাহায্য চাইলে সাধ্যমত সাহায্য-পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করাও হয়। কিন্তু সেটা যে অফিসিয়ালি "উবুন্টু বিডি"-র অনুষ্ঠান হিসেবেই বিবেচ্য হবে সেটা ভাবাটা যুক্তিসঙ্গত নয়। যেমন, দাড়ি যে কেউই রাখতে পারে। কিন্তু দাড়ি থাকলেই সে মোল্লা হবে এমন কোন কথা নেই। ২. 'উবুন্টুর লোগো' আর 'উবুন্টু বিডির লোগো' ব্যবহার এক বিষয় নয়। উবুন্টু "উবুন্টু বিডি"-র লোগো ব্যবহার করা অর্থ দাঁড়ায় এই সংগঠন ওই কাজের সাথে জড়িত। অথচ অতীতে অনেকক্ষেত্রে দেখা গেছে সংগঠন জানেই না এমন সব অনুষ্ঠানেও এটা ব্যবহার করা হয়েছে। অপব্যবহার ঠেকানোর জন্য এই ক্ষেত্রে আপত্তি জানানোটা অস্বাভাবিক, তাই না? মনে করুন, কতিপয়ব্যক্তি রাস্তায় দাড়িয়ে উবুন্টু বিডির লোগোওয়ালা ব্যানায় লাগিয়ে অরিজিন্যাল উবুন্টু সিডি প্রতি পিস ৫০০০ টাকা করে বিক্রি করছে কিংবা ধরুন একদল প্রতারক উবুন্টু বিডির লোগোওয়ালা ভিজিটিং কার্ড - প্যাড ছাপিয়ে কারো কাছ থেকে ফান্ড হিসেবে টাকাপয়সা নিয়ে হাপিস হয়ে গেল। তখন এই বদনামটা তো উবুন্টু বিডির ঘাড়েই এসে পড়বে, তাই না? আমি যে একেবারে মনগড়া গপ্পো বলছি তাও কিন্তু নয়, "উবুন্টু বাংলাদেশ লিমিটেড"-এর উদাহরণও আমাদের সামনেই আছে। আর ডিস্টোর লোগো হিসেবে "উবুন্টু লোগো"-র কোড অব কন্ডাক্টস, সংগঠন "উবুন্টু বিডি লোগো"-র উপরে বর্তাবার যুক্তিসঙ্গত কোন কারণ নেই। ৩. উবুন্টু বিডির সার্ভারের সমস্যা দীর্ঘদিনের। এটি যেহেতু সংগঠনের নিজস্ব পসয়ায় কেনা সার্ভারে চলে না, বরং অনুদানে পাওয়া সার্ভারে চলে, তাই অনুদানে পাওয়া সার্ভারের মতিগতির উপর পারফরমেন্স পাওয়া যায়। আমরা নতুন সার্ভারের উদ্যোগ নিতে পারি নি। অন্য সবকাজের মত এটাও থেমে আছে। এইখানে আমাদের কিছুটা গাফেলতি আছে, সেটা অবশ্যই স্বীকার করছি। ৪. উবুন্টু বিডির "সাবস্ক্রাইবার" আর "স্বেচ্ছাসেবক" এক কথা নয়। যেভাবে 'ঝাপিয়ে পড়ার' অনুমান করা হয় কার্যত সেটা সেইভাবে হয় না। উদাহরণের জন্য অনেক দূরে যাওয়া লাগবে না। এই মাসের শুরুর দিকেই আমি উবুন্টুর জন্য বাংলা অনুবাদের আহবান জানিয়েছিলাম এই থ্রেডে: https://lists.ubuntu.com/archives/ubuntu-bd/2011-October/010017.html কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেল এই "তিনশত" লোকের এই থ্রেডে আমার তিনখান মেইল ছাড়া আর কেউই সাড়া দেননি। কয়েকজন যে কিছু কিছু কাজ করার চেষ্টা করেননি তা বলছি না। কিন্তু এই "তিনশ" স্বেচ্ছাসেবক মিলেও আমরা ছয়শ স্ট্রিংও অনুবাদ করতে পারি নাই। অতএব, স্বেচ্ছাসেবকরা কাজ পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়ছেন বাস্তবে তেমনটা মোটেই হচ্ছে না। এর আগে সহায়িকা নিয়ে কাজ করার কথা হয়েছে। জয়ন্তদার সাহায্যে আশিকুর নূরে সহায়িকা থেকে উইকি বুক বানানো হল। সেই উইকি বুক উঁইপোকা কাটার অবস্থা হয়েছে। সম্ভবত ডিজিটাল ফরমেটে আছে বলেই সুবিধা করতে পারছে না। তারপর ভিডিও টিউটোরিয়াল নিয়ে কথা উঠল। আশিকুর নূরের আগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে ভিডিও টিউটোরিয়াল নিয়ে এই মেইলিং লিস্টের বাইরেও তার সাথে আমার কথা হয়েছে। তাকে আমি কিছু দিকনির্দেশনা দেবার চেষ্টা করেছিলাম। কথা হয়েছিল যে প্রাথমিকভাবে (পাইলট প্রজেক্ট) একটা ভিডিও তৈরি করে দেখব যে কেমন হচ্ছে। কোথায় কোথায় উন্নতির সুযোগ রয়েছে। সম্ভবত ব্যস্ততার কারণেই সেই ভিডিওটি আশিকুর নূর আর শেষ করতেও পারে নি আর সেই প্রজেক্টে আলোর মুখও দেখেনি। এইরকম পুরানো উদাহরণ টানলে আরো অনেক উদাহরণ টানা যাবে। পুরোনো কাসুন্দি আর নতুন করে ঘাঁটা অনর্থক বলে বাদ দিচ্ছি। আসলে প্রজেক্টের কাজের কঠিন সময় আসলেই স্বেচ্ছাসেবকদের হাতেগোনা দু'একজন ছাড়া বাকিরা নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন। যেই দু'একজন নাছোড়বান্দার মত ঝুলে থাকেন তারাও ব্যস্ত হয়ে পড়ায় এইরকম অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ৫. দেখুন ভারতের মত দেশের অনেক কিছুই আমরা করতে পারলে নিশ্চয়ই ভাল হত, কিন্তু আমাদের বাস্তব পরিস্থিতিও বুঝতে হবে। ভারতে আন্না হাজারী-র মত লোকের অনশন করা শুরু করলে সেই দেশের সরকার আর বিরোধীদলীয় নেতারা একসাথে এসে তাকে অনশন ভাঙ্গাবার জন্য তেল মাখে আর আমাদের দেশে স্টক এক্সচেঞ্চের সামনে বসে ফতুর হয়ে যাওয়া লোকজন অনশন করতে বসে পুলিশের প্যাঁদানিতে 'অনশন' বানানটাও ভুলে যাবার জোগাড় হয়। অতএব, ভারতের পরিস্থিতি আর আমাদের পরিস্থিতি এক নয়। তাছাড়া আরো কথা হচ্ছে ভারতে শুধু লোকোটিমই নয় ঘটনা আরো আছে। উবুন্টুর ডেভেলপার কমিউনিটির একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ভারতীয় কিংবা ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তারা সক্রিয়ভাবে উবুন্টুর ডেভেলপমেন্টেও অংশগ্রহণ করছে। সেইসাথে তুলনা করলে আমাদের অবস্থান খুব প্রীতিজনক কিছু নয়। এটা খালি বাংলাদেশীই নয়, ভারতীয় বাঙালিদের ক্ষেত্রেও খাটে। কিছু অনুবাদের কাজ করা ছাড়া এইদিকে কোর লেভেলে তেমন কোন কাজই হয় নি। আর দিল্লী হাইকোর্ট যখন রেডহ্যাট ব্যবহার করা শুরু করেছে সেই সময় আমরা একটু নেটের স্পীডের আশায় চাতক পাখির মত বসেছিলাম। আর দিল্লী হাইকোর্ট যে নিজেরা বড় শখ করে লিনাক্সে গেছে তাও কিন্তু নয়। তারা গেছে আইনের ফাঁকে পড়ে। সেই চিপায় না পড়লে কি হত সেটা অবশ্য গবেষণা বিষয়! সে যাইহোক, লোকোটিমরাও নিশ্চয়ই কাজ করেছে। কিন্তু শুধু লোকোটিমরা কাজ করেছে বলেই হাইকোর্টের পিসিতে উবুন্টু উঠেছে সেটা বললে হয়ত কথাটা ঠিক হবে না। ৬. দেখুন বাণিজ্যের সূত্রাবলি নিয়ে যদি কথা বলা শুরু করি তবে আপনার সাথে এই নিয়ে সপ্তাহ ভরে বিতর্ক করলেও শেষ হবে না। আমাদের মাঝে বাণিজ্যের ছাত্র কেবল আমিই নই, আরো অনেকেই আছেন। আমার নিজের মূলবিষয় যেমন হিসাববিজ্ঞান সেইরকম শাহরিয়ারের মূলবিষয় বিপনণ (মার্কেটিং) ছিল। বাণিজ্যের সূত্র ধরেই প্রমাণ করে দেয়া সম্ভব যে আমাদের বর্তমানে এইসব উবুন্টু-লিনাক্স-ওপেনসোর্স নিয়ে নাচানাচি করে 'সময় নষ্ট' না করে মাইক্রোসফটের সাথে যোগ দিলেই সেটা অর্থনৈতিকভাবে অনেক বেশি 'কল্যাণকর'। যাইহোক সেইসব অযথা কথা বলে লাভ নাই। 'প্রচারেই প্রসার' যেমন সত্য তেমনি 'অতিপ্রচারে অপপ্রচার' সেটাও ফেলে দিতে পারবেন না। উদাহরণ টানলে ম্যালা দূরে যাওয়া লাগবে না। টেলিফোন কোম্পানি ওয়ারিদের দিকে তাকালেই হবে। লঞ্চ করার আগেই তার অতিপ্রচার জনমনে যে অতিপ্রত্যাশার জন্ম দিয়েছিল সেটা পূরণে ব্যর্থ হয়েই ওয়ারিদ-কে চাট্টিবাট্টি গোল করতে হয়েছে। কিন্তু এরপরও ফাঁড়া কাটে নি। এয়ারটেল এসেও এখনও পর্যন্ত সুবিধা করতে পারে নি। বাজারে বর্তমানে এয়ারটেল/ওয়ারিদ নিয়ে যত ভোক্তা অসন্তোষ শোনা যায়, টেলিটক নিয়েও কিন্তু তত শোনা যায় না। যদিও টেলিটকের সার্ভিস এয়ারেটেলের সার্ভিসের চাইতে খুব ভালো কিছু নয়... বাণিজ্য বিষয়ে আমার এখানেই থামা উচিৎ। নইলে মহাকাব্য টাইপ কিছু হয়ে যেতে পারে। উপসংহার: ------------- অতীতের অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতার কারণেই আমরা কিছু ব্যাপারে সর্তক থাকতে চাই। এই কারণে কিছু কিছু বিষয়ে আমাদের আস্থা কম। আমরা পত্রপাঠ অনেককিছুই বিশ্বাস করতে পারি না। অতীতের ঘটনার পুনরাবৃত্তিরোধে অনেক বিষয়ে আমাদের অবস্থান অনমনীয়। সেইসাথে আমরা যেহেতু শাটলওয়ার্থের চ্যালা অতএব আমাদের ভেতর নায়কতন্ত্রীয় ভাব থাকতেই পারে। হাজার হোক গুরুবিদ্যা বলে কথা! :P --- Shabab Mustafa 2011/10/20 সাজেদুর রহিম জোয়ারদার <tosha...@gmail.com> > প্রিয় শাবাব > > ২০ অক্টোবর, ২০১১ ৮:৫৫ am এ তে, Shabab Mustafa <sha...@linux.org.bd> > লিখেছে: > > > @সাজেদুর রহিম জোয়ারদার, > > > > আশিকুর নূরের মেইল থেকে Quote করি: > > === > > আগামী ২১শে অক্টবর রোজ শুক্রবার উবুন্টু ১১.১০ রিলিজ পার্টি করতে চাচ্ছি। > > স্থ্যান হিসাবে *ধানমন্ডি'র রবীন্দ্রসরোবর* অথবা *ঢাবি'র ছবির হাট* এই দুই > > জায়গা মাথায় আছে। এখন কি করলে আয়োজন টি আরো ভাল হবে তা নিয়ে আপনার চিন্তা > অথবা > > মতামত শেয়ার করুন। > > === > > > > এই অংশ থেকে কি আপনি কি বুঝতে পারছেন? আশিকুর নূর নিজে একটি রিলিজ পার্টি > করতে > > চাচ্ছে এবং সেখানে কি কি করা যেতে পারে সে ব্যাপারে পরামর্শ চাচ্ছে। সেই > মেইল > > থ্রেডের আগাগোড়া পড়লেই দেখা যাবে উবুন্টু বিডির মুরুব্বীগণ এই আয়োজনকে > > এপ্রিসিয়েট করে তাকে পরামর্শ / দিকনির্দেশনা দিয়েছে কি না। > > > > দ্বিতীয় কথা, পরিষ্কার করে বোঝা উচিৎ এটা উবুন্টু বিডির নিজের আয়োজন নয়। > > আশিকুর নূরের নিজের উদ্যোগ। এই উদ্যোগের সাফল্য ব্যর্থতার উপর উবুন্টু বিডি > > বাঁচা মরার প্রশ্ন কি করে আসছে সেটা বোঝা যাচ্ছে না। > > > > আশিকুর নূরের নিজের উদ্যোগকে হাইজ্যাক করে নিজেদের নামে চালিয়ে দেয়ার মত > > হীনমানসিকতা নেই বলেই উবুন্টু বিডির ইভেন্ট লিস্টে এই ইভেন্টের নাম নাই। > > > বিষয়টা তাহলে এরকম -- মডারেটর/সমন্বয়কের ঘোষনাকৃত আয়োজন == "উবুন্টু > বাংলাদেশের > আয়োজন" আর "উবুন্টু বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবকদের ঘোষনা দেয়া আয়োজন" == > ব্যক্তিগত > আয়োজন, সমন্বিত কিছু নয়। > > > > উল্টো অতীত অভিজ্ঞতায় জানি কোন কোন অনুষ্ঠানে উবুন্টু বিডির অনুমতি ছাড়াই > > অনুষ্ঠানের ব্যানারে অনৈতিকভাবে উবুন্টু বিডির লোগো ব্যবহার করা হয়েছে। সে > > যাইহোক, সেটা অন্য প্রসঙ্গ। > > > > কোন নীতিমালার কোন ধারা লংঘনের কারনে কাজটা অনৈতিক হয়েছে বলে আপনার মনে হয়েছে > জানাবেন। উবুন্টু মার্কেটিং টিম এবং উবুন্টু কোড অব কন্ডাক্টস এর কোন > নীতিমালাই > আপনাদের এরকম "গায়ের জোরে করা" অভিযোগকে সমর্থন দেয় না। উল্লেখ্য আমি উবুন্টু > মার্কেটিং টিমের একজন সদস্য এবং সেটা এই লোকো টিমে যোগদানের পূর্বে থেকেই। > > উবুন্টু বিডি-র অনেক কিছুই এখনো অগোছালো। অফিসিয়াল রিঅ্যাপ্রুভাল প্রসেস থমকে > > আছে। > > > কেন থমকে আছে? কেন পেন্ডিং লিস্টে পড়ে আছে চার বছরেরও বেশি সময় যাবৎ? কেন > লোকোর > অফিসিয়াল সাইট একটা সাব-ডোমেইনে ইচ্ছেমতো সরিয়ে নেয়া হলো যেটা কিনা দুম করেই > বসে পড়ে। > > > > নতুন ওয়েবসাইটের কাজ আধাআধি হয়ে থেমে আছে বলে সেটা লাইভ হচ্ছে না ইত্যাদি > অনেক > > সমস্যাই আছে। মাঝখানে মূল লোকো পোর্টালের কাজ হচ্ছিল। তখন কিছুদিন তথ্য > আপডেট > > করা হয় নি। সেখানে কিছু গ্যাপ পড়ে গেছে। যেহেতু এখানে সবাই স্বেচ্ছাসেবক > সেহেতু > > সবার সবসময়ের ফ্রি টাইম একরকম নয়। আমাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে এবং সেটা আমরা > মোটেই > > অস্বীকার করি না। করলে উইকি পেইজের প্রথম পাতার উপরেই সেগুলো লেখা থাকত না। > > আমরা চাইলেই এইসব খুব সহজেই চেপে যেতে পারতাম। > > > > আপনার মতামত অনুসারেই বিষয়টা পরিষ্কার যে প্রায় তিনশত স্বেচ্ছাসেবক থাকার পরেও > এই কাজগুলো থমকে থাকে। আপনারা যদি এই মেইলিং লিস্টেও সরাসরি আহবান করতেন > আমাদের > যে এই কাজগুলো করার জন্য স্বেচ্ছাসেবক প্রয়োজন তো আশা করি অনেক নবীন সদস্য এই > কাজে ঝাঁপিয়ে পড়তো। > > ইচ্ছেমতো ডোমেইন পরিবর্তন করা, ফোরাম বসিয়ে রাখা এগুলো তো এডমিন মহোদয় নিজ > ক্ষমতাবলেই করতেন তাই না? স্বেচ্ছাচারীতাই এই লোকো কে বসিয়ে দিতে বাধ্য করেছে > উবুন্টুলোকো কাউন্সিলকে। > > বাংলাদেশে এমন ভূরি ভূরি সংগঠন রয়েছে যাদের সারা বছরের কার্যক্রম শুধু ছবি > > তোলার মধ্যে সীমাবদ্ধ। আমি এমন সংগঠনের খবরও জানি যারা শফিপুর জাতীয় > উদ্যানের > > শালবনের ছবি তুলে সেটা নিজেদের বনায়ন কার্যক্রম হিসেবে চালিয়ে দিয়েছিল। > > 'ব্যানারের সামনে দাঁত কেলিয়ে ছবি তোলা' সংক্রান্ত মন্তব্য একটি জেনারালাইজড > > মন্তব্য। যারা লোক দেখানো অনুষ্ঠান করার পক্ষে তাদের এই মন্তব্যে পিত্তি > > জ্বলতেই পারে। যারা নিজেরা বিশ্বাস করে যে তারা লোক দেখানোর জন্য নয় বরং > পূর্ণ > > আন্তরিকতার সাথেই অনুষ্ঠান করতে চায়, তাদের তো পিত্তি জ্বলে যাবার কোন কারণ > > দেখতে পাচ্ছি না। > > > > প্রসংগটা পিত্তি জ্বলা সংক্রান্ত না। প্রসংগটা কর্মমূখী হওয়া সংক্রান্ত। > অন্যান্য দেশের লোকো গুলোর কর্মকান্ড তো অনলাইনেই আছে তাই না। আর তাঁর ফলকতটা > সূদুর প্রসারী হচ্ছে সেটাও তো সবাই অনলাইনেই জানতে পারছে। > > দিল্লী হাইকোর্ট উবুন্টু নিয়ে এতটা মাতামাতি করলো এই যে কিছুদিন আগে তাঁর > পেছনে > গনজাগরন, সচেতনা তৈরী ইত্যাদি কাজগুলো করেছে কারা? ভারতীয় লোকো টিম গুলো। > আমাদের লোকো টিম সেই অনুসারে কোন কাজ করতেই অপারগ বিষয়টা ভাবতে আপনার কষ্ট না > লাগতে পারে আমার লাগছে। > > বানিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে আপনার তো জানা থাকার কথা যে, "প্রচারেই > প্রসার।" অতএব দেশকে এগিয়ে নিতে হলে আপনাদেরকে/এই লোকো টিমটাকে সক্রিয় হতেই > হবে। > > > > যাইহোক, আশাকরি আশিকুর নূরের 'জীবিত-মৃত' সংক্রান্ত কনফিউশনের উত্তর পেয়েছে। > > তার অনুষ্ঠানের জন্য আবারও শুভকামনা। আরেকটু চিন্তাভাবনা করে মন্তব্য করলে > হয়ত > > এইরকম পানি ঘোলার প্রয়োজন হত না। > > > > উবুন্টু বাংলাদেশ চলে তাঁর সমন্বয়ক/পথনির্দেশক/নেতৃত্বের জোরে, > স্বেচ্ছাসেবকদের > শ্রমে আর ভালোবাসায় নয়। আর তাই এই দলের নেতৃত্বদানকারীরা স্বেচ্ছাসেবকদের পাশে > দাঁড়াতে, উৎসাহ দিতে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে নারাজ সেটা এই > মন্তব্যেই পুনঃপ্রকাশিত করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। > -- > রিং > +8801671411437 > > মহাসচিব > ফাউন্ডেশন ফর ওপেন সোর্স সলিউশনস বাংলাদেশ > > প্রধান সমন্বয়ক, "পেঙ্গুইন মেলা - > ২০১১< > http://www.fossbd.org/index.php/19-sample-data-articles/joomla/35-professionals > >" > ।। ব্যক্তিগত ব্লগঃ রিং-দ্য ডন 'র ব্লগ <http://toshazed.wordpress.com/> ।। > সদস্য, লিনাক্স মিন্ট বাংলাদেশ <http://linuxmint-bd.org/about_us> ।। > সদস্য, উবুন্টু > বাংলাদেশ <https://launchpad.net/%7Etoshazed> > -- > Ubuntu Bangladesh > https://lists.ubuntu.com/mailman/listinfo/ubuntu-bd > -- Ubuntu Bangladesh https://lists.ubuntu.com/mailman/listinfo/ubuntu-bd